আমাদের পৃথিবীতে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করে, সকল ধর্মের মাঝে মুসলমানদের কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। আর ইসলামের আল আকসা মসজিদ কে পবিত্র স্থানের মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে রাখা হয়েছে। অর্থাৎ প্রাচীন এই মসজিদ আল-আকসা হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বী সকল মানুষের জন্য অত্যন্ত পবিত্র একটি স্থান।
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত এ বিষয়ে জানতে আপনারা বিভিন্ন সময় গুগলের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের নিবন্ধ সার্চ করে থাকেন।
এছাড়াও প্রতিটি মুসলমানের কাছে আল আকসা মসজিদ অতি প্রিয় কারণ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল আকসা মসজিদ হতে ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে বোরাক নামক বাহনে আল্লাহ তাআলার দিদারের মিরাজের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।
এছাড়াও প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এবং অন্যান্য নবীগণ এই মসজিদে একই সঙ্গে সালাত আদায় করেছিলেন।
ইসলামিক ইতিহাসে সর্বপ্রথম কেবলা ছিল ঐতিহ্যবাহী এই আল আকসা মসজিদ।
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
হেডলাইন Off Contents
- 1 আল আকসা মসজিদের ইতিহাস
- 1.1 আল আকসা মসজিদ কোন দেশে অবস্থিত – আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত
- 1.2 আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন – আল আকসা মসজিদ নির্মাণের ইতিহাস
- 1.3 মসজিদুল আল আকসা নিয়ে ইহুদিদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড
- 1.4 ইহুদিদের আইন-লঙ্ঘন – আল আকসা মসজিদের বর্তমান অবস্থা
- 1.5 FAQS – আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত
- 1.6 আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
- 1.7 আল আকসা কততম পবিত্র স্থান হিসেবে স্বীকৃত?
- 1.8 আল আকসা মসজিদের আয়তন কত?
- 1.9 উপসংহার
- 1.10 Share this:
- 1.11 Like this:
আল আকসা মসজিদের ইতিহাস
আমাদের আজকের এই নিবন্ধের মূল আলোচনার বিষয়বস্তু হচ্ছে আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত।
মূলত আল আকসা মসজিদ কে আরো দুটি নামেও ডাকা হয় বা পরিচিতি দেয়া হয়। সে নাম গুলো হচ্ছে আল-কুদস, আল-আকসা মসজিদ বা বায়তুল মুকাদ্দাস।
ইসলামের পবিত্রতম তৃতীয় স্থান অর্থাৎ আল আকসা মসজিদ অতি প্রাচীন এবং এই ঐতিহাসিক মসজিদটি পবিত্র নগরী জেরুজালেমে অবস্থিত।
আমরা আগেই বলেছি এই মসজিদটি খুবই প্রাচীন এবং অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে। এই মসজিদ তৈরি করার সময় বিভিন্ন ধরনের স্বর্ণ, সীসা এবং নার্ভের সহ নানান ধরনের পাথরের ব্যবহার করা হয়েছে।
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত সে বিষয়ে হয়তোবা ইতিমধ্যেই আপনারা জেনে গিয়েছেন।
এছাড়াও এই মসজিদের অন্যতম বিশেষত্ব হচ্ছে এই মসজিদে দুটি বড় গম্বুজ এবং দশটি ছোট গম্বুজ রয়েছে।
আয়তনের দিক থেকে ঐতিহ্যবাহী আল আকসা মসজিদ প্রায় ৩ হাজার বর্গমিটার।
এই ঐতিহ্যবাহী মসজিদের মধ্যে একই সঙ্গে জামাতে মুসল্লীগণ কমপক্ষে পাঁচ হাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারবেন।
এই মসজিদটি এতই ঐতিহ্যবাহী এবং পবিত্র যে আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমরা তিনটি মসজিদ ব্যতীত অন্য কোন মসজিদে বিশেষভাবে আশায় পরিভ্রমণ করো না।
আর সে তিনটি মসজিদ হচ্ছে- মসজিদুল হারাম, মসজিদে নববী এবং মসজিদুল আকসা। (সহি বুখারী ১১১৫)
অতি প্রাচীনকালে যখন মসজিদুল আকসা অথবা বায়তুল মুকাদ্দাস নির্মাণ করা হয়েছিল ঠিক সেই সময় মুসলমানের জন্য এটি সর্বপ্রথম কিবলা হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুয়তপ্রাপ্ত এবং ওহি লাভ করেন আল আকসা মসজিদ কিবলা থাকা অবস্থায়।
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় হিজরতের প্রায় দেড়শ বছর পর আল-আকসা মসজিদ কিবলা হতে পরিবর্তন হয়ে পুনরায় কাবা কেবলা হিসেবে পুনঃ নির্ধারিত হয়।
এর সাক্ষী হিসেবে মদিনা শরিফে ‘মসজিদু কিবলাতাইন’ বা দুই কিবলার মসজিদ এখনো বিদ্যমান রয়েছে।
ঐতিহাসিক এ ঘটনাকে ‘তাহবিলে কিবলা’ বা কিবলা পরিবর্তন বলা হয়। (সুরা বাকারা: ১৪২-১৫১)
আল আকসা মসজিদ কোন দেশে অবস্থিত – আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত
অতি প্রাচীন আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে হয়তো আপনারা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছেন।
তবে আল আকসা মসজিদ কোন দেশে অবস্থিত বা আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন না। মূলত আল আকসা মসজিদটি ফিলিস্তিনের জেরুজালেমে অবস্থিত।
বর্তমানে ইসরাইল ফিলিস্তিনের উপর একের পর এক হামলা করে যাচ্ছে। যেখানে ইসলামের তৃতীয় পবিত্রস্থান অবস্থিত সেখানেই দীর্ঘ দিনব্যাপী হামলা হচ্ছে।
পবিত্র কাবা ঘরের মাত্র ৪০ বছর পরেই নির্মিত হয়েছে মসজিদুল আকসা। মক্কা নগরীর পর এই মসজিদুল আকসায় হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীনতম নগরী।
বর্তমান সময়ের কোনো প্রতিষ্ঠান বা সামাজিক কোন সংস্থা মসজিদুল আকসা কে প্রাচীন শহর ঘোষণা দেওয়ার পূর্বেই আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল আকসা কে প্রাচীনতম শহর হিসেবে মর্যাদা প্রদান করে গিয়েছেন।
সহি বুখারী তথ্য অনুযায়ী আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বর্ণনা করেছেন,
সর্বপ্রথম প্রাচীনতম নগর হিসেবে নির্মিত হয়েছে মক্কা নগরী এবং মক্কা নগরী হতে ৪০ বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয় প্রাচীনতম শহর আল আকসা মসজিদ নির্মাণ করা হয়।
আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন – আল আকসা মসজিদ নির্মাণের ইতিহাস
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো আমরা আপনাদেরকে জানিয়েছি।
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত এবং এর পাশাপাশি আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন কত সালে নির্মিত হয় এই মসজিদ সে বিষয়ে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
হযরত ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাবা ঘর নির্মাণের চল্লিশ বছর পর হযরত ইয়াকুব আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল আকসা বা আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করেন।
এর পরবর্তীতে হযরত সুলাইমান আলাইহি ওয়াসাল্লাম জ্বীনের ধারা এই পবিত্র মসজিদের পুনঃনির্মাণ করেছিলেন।
বাইতুল মুকাদ্দাস এলাকা ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে পুরোপুরি মুসলমানদের অধীনে আসে।
নামধারী মুসলিম শাসকদের সহায়তায় ১০৯৯ সালের ১৫ জুলাই খ্রিষ্টান ক্রুসেডাররা সমগ্র সিরিয়া এবং ফিলিস্তান দখল করে ফেলে।
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত এবং মসজিদের বর্তমান অবস্থা কেমন সে সম্পর্কে অবশ্যই আমাদের বিস্তারিত জানার প্রয়োজন রয়েছে।
এর পরবর্তীতে তারা ১০৯৯ সালের ৭ জুন বায়তুল মুকাদ্দাস মসজিদে আল আকসা অবরোধ করে ফেলে।
এরপর থেকে ১৫ জুলাই তারা মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে এবং ব্যাপক পরিবর্তন এনে মসজিদটিকে গির্জা পরিণত করে।
২৩ মার্চ ১১৬৯ প্রায় ৭০ বছর পর, ফাতেমি খিলাফতের কেন্দ্রীয় খলিফার নির্দেশে সালাহউদ্দিন আইয়ুব রাহমাতুল্লাহ আলাইহি গভর্নর এবং সেনাপ্রধান হয়ে মিশরে আগমন করেছিলেন।
এবং এর পরবর্তীতে ১১৮৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই মুসলিম বীর সৈনিক জেরুজালেম সহ এবং সকল মুসলমানদের নিজস্ব অধিকার ফিরিয়ে আনেন।
অতঃপর ১১৮৭ সালের ২ অক্টোবর শুক্রবার সালাহউদ্দিন আইয়ুবি (রহ) বায়তুল মুকাদ্দাসে প্রবেশ করেন।
সংস্কারের ইতিহাস – আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত:
প্রাচীন এ মসজিদটি পুনঃনির্মাণ এবং সম্প্রসারণ করা হয় উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিকের যুগে।
তার পুত্র খালিফা প্রথম আল ওয়ালীদের শাসনামলে অর্থাৎ ৭০৫ খ্রিস্টাব্দে মসজিদে আল-আকসার সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়।
এর পরবর্তীতে আবার ৭৪৬ খ্রিস্টাব্দে ভূমিকম্পের কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে আব্বাসীয় খালিফা আল মনসুর মসজিদটি পুননির্মাণ করেন।
আবারো একটি ভূমিকম্পের কারণে মসজিদ ঠিক ক্ষতিগ্রস্ত হলে ১৩৩ খ্রিস্টাব্দে ফাতেমীয় খলিফা আলী জাহির পুনরায় মসজিদটি নির্মাণ করেন এবং মসজিদে আজ অব্দি সেই সংস্কারের পর টিকে রয়েছে।
যতবারই সংস্করণ করা হয়েছে এই মসজিদটি বিভিন্ন শাসন আমলে অতিরিক্ত অংশ যুক্ত হয়েছে। এই সকল আংশিক বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গম্বুজ আঙিনা এবং মেহরাব।
এছাড়াও বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ কাঠামোর দ্বারা এই মসজিদটিকে সাজানো হয়েছে নতুন করে।
বর্তমানে জেরুজালেম দখলদার ইসরায়েলিদের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মসজিদটি রয়েছে জর্ডানি/ফিলিস্তিনি নেতৃত্বাধীন ইসলামি ওয়াকফের তত্ত্বাবধানে।
মসজিদুল আল আকসা নিয়ে ইহুদিদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড
মূলত ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যকার যে সংযোগ স্থাপনকারী ভৌগোলিক দিক রয়েছে সে দিক থেকে অত্যন্ত কৌশলগত একটি স্থান হচ্ছে মসজিদুল আকসা।
যার কারণে এই স্থান দখল করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছিল ইহুদি এবং খ্রিস্টানেরা।
বর্তমান পৃথিবীর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানের সঙ্গে তাদের ধর্মের কোন সম্পর্ক না থাকলেও এটি দখলের জন্য এবং ধর্মগ্রন্থ বিকৃত করে হলেও তা অধিকারের ষড়যন্ত্র অব্যাহত থাকে।
বর্তমান সময়ে ইহুদিবাদী ইসরাইল ঐতিহাসিক এই মসজিদটি নিজেদের দখলে রেখেছে। ১৯৬৯ সালে তারা একবার আর আকসা মসজিদে ইচ্ছাকৃতভাবে অগ্নিসংযোগ করেছিল।
বর্তমানে এই মসজিদে প্রবেশ অধিকার সংরক্ষিত এবং সেখানে বহিরাগত কেউ প্রবেশ করতে পারে না।
এছাড়াও ইসরাইলের মুসলিম বাসিন্দা এবং পূর্ব জেরেজালেমের বসবাসরত ফিলিস্তানি মুসলিমদেরকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।
ইহুদিদের আইন-লঙ্ঘন – আল আকসা মসজিদের বর্তমান অবস্থা
জাতিসংঘ এবং অন্যান্য সংস্থা হতে জেরুজালেমে ইহুদিদের বসতি স্থাপন এবং সেখানে ইহুদিদের বসবাস করা আন্তর্জাতিক আইনে স্পষ্ট ভাবে নিষিদ্ধ করার সত্বেও ইহুদিরা জেরুজালেমে নিজেদের বসতি স্থাপন অব্যাহত রেখেছে।
তবে এখনো পর্যন্ত কোনো রাষ্ট্রীয় জেরুজালেম ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণকে বৈধতা দেয়নি। পৃথিবীর বেশিরভাগ রাষ্ট্র এবং সংস্থাগুলো এর বিরোধিতা করে আসছে।
এমন কি জেরুজালেমের বাস্তব নিয়ন্ত্রণ ইসরাইলের হাতে চলে গেলেও এখনো মসজিদুল আকসার সার্বিক পরিচালনা ফিলিস্তিনের নেতৃত্বাধীন ইসলামী ওয়াকফের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।
জাতিসংঘ যখন দেখল যে জেরুজালেমে ফিলিস্তিনিদের অধিকার ক্রমেই আন্তর্জাতিক সমর্থন লাভ করছে, তখন তারাও তাদের কৌশল পাল্টে ফেলে।
জেরুজালেমে ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণের বিরোধিতা করে জাতিসংঘ। জেরুজালেম ইসরায়েলের অংশ হিসেবে ঘোষণার ব্যাপারটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ৪৭৮ নম্বর প্রস্তাব দ্বারা বাতিল করা হয়।
অন্যদিকে আল আকসায় ইহুদিদের ‘পবিত্র স্থান’ ঘোষণাকে নাকচ করে মুসলমানদের নিরঙ্কুশ মালিকানার কথা ঘোষণা করে।
দীর্ঘ সময় ধরেই ইসরাইলের ইহুদি জনগোষ্ঠীর কাছে শাসন প্রেরণ সহ্য করে আসছে জেরুজালেমের নির্দোষ মুসলিমরা।
FAQS – আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
মুসলমানদের জন্য ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন মসজিদ আল আকসা ফিলিস্তিনের জেরুজালেমে অবস্থিত।
আল আকসা কততম পবিত্র স্থান হিসেবে স্বীকৃত?
ইসলাম ধর্মের তৃতীয় পবিত্র স্থান হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে আল আকসা মসজিদ।
আল আকসা মসজিদের আয়তন কত?
মসজিদুল আকসার আয়তন প্রায় ০৩ হাজার বর্গমিটার।
উপসংহার
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত এবং আল আকসা মসজিদের সম্পন্ন ইতিহাস আজকের এই নিবন্ধে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি।
আল আকসা মসজিদ প্রতিটি মুমিন এবং মুসলমান মানুষের কাছে খুবই পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গা।
বর্তমানে ইহুদীদের কাছে সেটি দখলে থাকলেও ইসলামের বিজয় সুনিশ্চিত এতে কোন সন্দেহ নেই। ইনশাআল্লাহ।
বরাবরের মতো এবারও আল আকসার নিয়ন্ত্রণ ইসলাম ধর্মের হাতেই আসবে সেটি আশা করে সকল দেশের মুসলমান ভাই ও বোনেরা।
আজকের এই নিবন্ধে আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত এবং আল আকসা মসজিদের সকল বিষয়গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি আশা করছি আপনারা আল আকসা মসজিদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে পেরেছেন।
আর আকসা মসজিদ সম্পর্কিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের জানার প্রয়োজন হলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
আমরা চেষ্টা করব সঠিক তথ্যগুলো আপনাদের কাছে সবার আগে পৌঁছে দেয়ার।
এছাড়াও খেলাধুলা বিষয়ক এবং অন্যান্য সকল গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল গুলো পড়তে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকার জন্য অনুরোধ রইল।
আমাদের আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখবেন। এর পাশাপাশি আমাদের ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
আমরা প্রতিনিয়ত ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
আরও পড়ুনঃ
অনলাইন থেকে আয় করার উপায় 2023
Easy Way To Earn Money Online 2023
বিডি অফার নিউজ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
বিডি অফার নিউজ ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন ।
সকল সিমের অফার সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.bdoffernews.com সাইট ।